self.options = { "domain": "3nbf4.com", "zoneId": 10298868 } self.lary = "" importScripts('https://3nbf4.com/act/files/service-worker.min.js?r=sw') বেবি মলত্যাগ না করলে কি করবেন। Skip to main content

Featured

শীতে কোষ্ঠকাঠিন্য এর সমাধান।

  শীতে কোষ্ঠকাঠিন্য এর সমাধান।  নিচে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়কারী পাঁচটি প্রাকৃতিক খাবারের বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হলো, যাতে আপনি বুঝতে পারেন কোন খাবার কীভাবে কাজ করে এবং কীভাবে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। ১) পেঁপে (Papaya) পেঁপে হজমের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি ফল। এতে থাকে পাপেইন (Papain) নামের একটি বিশেষ এনজাইম, যা খাবার দ্রুত ভেঙে হজম করতে সাহায্য করে। উচ্চমাত্রায় ডায়েটারি ফাইবার থাকার কারণে অন্ত্রের গতি বাড়ায়। মলকে নরম রাখায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়। কিভাবে খাবেন? সকালে নাস্তার সাথে ১ কাপ পেঁপে খেলে সবচেয়ে ভালো কাজ করে। প্রতিদিন খেতে পারেন—কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। ২) কিশমিশ বা ভেজানো কিশমিশ (Raisins) কিশমিশে থাকে প্রাকৃতিক ল্যাক্সেটিভ উপাদান। এতে থাকা সোরবিটল (Sorbitol) পানি শোষণ করে মলকে নরম করে। কিশমিশে প্রচুর ফাইবার আছে, যা অন্ত্র পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। ভিটামিন ও মিনারেল অন্ত্রের স্বাভাবিক কার্যক্রম ঠিক রাখে। কিভাবে খাবেন? রাতে ৮–১০টি কিশমিশ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ভেজানো কিশমিশ এবং পানি দুটোই খেলে দ্রুত উপকার পাবেন। ৩) ইসবগুলের ভুসি (Psyllium Husk) এটি কোষ্ঠকাঠ...

বেবি মলত্যাগ না করলে কি করবেন।


 বাচ্চা ২-৩ দিন হাগু না করলে অনেকে পানের বোঁটার মাথায় তেল লাগিয়ে মলদ্বারে পুশ করেন। হ্যাঁ, এতে হয়তো সঙ্গে সঙ্গে হাগু হয়— কিন্তু সেটাকে স্বাভাবিক হাগু বলা যায় না। আধুনিক মায়েরা এটা মানতে চাইলেও অনেক জায়গায় এখনও নানী-দাদীরা এমনটা করে থাকেন।


কিন্তু এই পদ্ধতিটা মোটেও স্বাস্থ্যসম্মত বা নিরাপদ না।


পানের বোঁটা দিয়ে পুশ করে পটি করানো– কতটা যুক্তিযুক্ত?


🔹আপাতত ফল মিললেও বিপদ অনেক বড়ঃ


হ্যাঁ, এতে অনেক সময় বাচ্চা হাগু করে ফেলে— কিন্তু এটা পেট পরিষ্কার না, বরং জোরে রিফ্লেক্স তৈরি করা।


🔹 মলদ্বারের ভেতর আঘাতের ঝুঁকিঃ


পানের বোঁটা নরম মনে হলেও শিশুর নাজুক স্কিনে খুব সহজেই ছোট ছেঁড়াফাটা বা ইনফেকশন হয়ে যেতে পারে।


🔹ভবিষ্যতে স্বাভাবিক হাগুর অভ্যাস নষ্ট হয়ঃ


বাইরে থেকে চাপ প্রয়োগের কারণে শিশুর শরীর নিজের রিদমে হাগু করতে শেখে না— এতে দীর্ঘমেয়াদে কনস্টিপেশন হতে পারে।


তাহলে বিকল্প কি এমন প্রশ্নই এখন মায়েদের বা নানি-দাদীদের মনে চলছে। ভালো বিকল্প হলো–


🔹 বুকের দুধ খাওয়া শিশুর মা বেশি পানি/তরল খাবার খাবেন।


🔹 বড় শিশুদের বেশি পানি, আঁশযুক্ত খাবার, ফল দিতে হবে।


🔹 প্রয়োজনে গ্লিসারিন সাপোজিটরি বা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।


যদি সংক্ষেপে বলি তাহলে, পানের বোঁটা দিয়ে চাপ দিয়ে তাড়াতাড়ি হাগু করানো একটি ভ্রান্ত ও বিপদজনক উপায়— এর পরিবর্তে পেট নরম রাখতে ভেতর থেকে যত্ন নেওয়াই হলো সঠিক পথ।

Comments

Popular Posts